- রাশিয়ার তেল পাচ্ছে উত্তর কোরিয়া, বিনিময়ে চলছে অস্ত্র ও সৈন্য সরবরাহ
- স্বর্ণের দাম বাড়ল, কাল থেকে কার্যকর
- দুঃশাসন থেকে দেশ রক্ষা পেলেও সংকট এখনো কাটেনি’
- আমিরাতের জাতীয় দিবসে চার দিনের ছুটি ঘোষণা
- ফিলিপাইনের প্রেসিডেন্টকে প্রকাশ্যে ‘হত্যার হুমকি’ দিলেন ভাইস প্রেসিডেন্ট
- সরাসরি ভোটে রাষ্ট্রপতি নির্বাচনের প্রস্তাব, যা জানালেন বদিউল আলম
- রোহিঙ্গাদের ফেরত পাঠাতে দীর্ঘমেয়াদী পরিকল্পনা নিতে হবে: পররাষ্ট্র উপদেষ্টা
- কোনো নিরীহ মানুষ যেন হয়রানির শিকার না হয়: আইজিপি
- ম্যাডামকে সম্মান দেওয়ায় গোটা জাতি আনন্দিত
- সেনাকুঞ্জে হাস্যোজ্জ্বল খালেদা জিয়া
» আরও ৩ দিনের রিমান্ডে মেনন
প্রকাশিত: 17. September. 2024 | Tuesday
বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য মির্জা আব্বাসের ওপর হামলার ঘটনায় শাহবাগ থানায় দায়ের করা মামলায় ওয়ার্কাস পার্টির সভাপতি রাশেদ খান মেননের আরও তিন দিনের রিমান্ড মঞ্জুর করেছেন আদালত।
মঙ্গলবার তাকে কারাগার থেকে ঢাকার চিফ মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট আদালতে হাজির করা হয়। এরপর মামলার সুষ্ঠু তদন্তের জন্য মেননের পাঁচ দিনের রিমান্ড চেয়ে আবেদন করেন মামলার তদন্তকারী কর্মকর্তা।
অপরদিকে তার আইনজীবী রিমান্ড বাতিল চেয়ে জামিনের আবেদন করেন। উভয় পক্ষের শুনানি শেষে ঢাকার অতিরিক্ত চিফ মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট মাহবুবুল হক জামিন আবেদন নামঞ্জুর করে রাশেদ খান মেননের তিন দিনের রিমান্ড মঞ্জুর করেন।
গত ২২ আগস্ট রাজধানীর গুলশান এলাকা থেকে রাশেদ খান মেননকে গ্রেফতার করা হয়। নিউমার্কেট থানার একটি হত্যা মামলায় তাকে গ্রেফতার দেখানো হয়। এ মামলায় ২৩ আগস্ট তার পাঁচ দিনের রিমান্ড মঞ্জুর করেন ঢাকার মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট আলী হায়দারের আদালত।
মামলার বিবরণ থেকে জানা যায়, ২০১৮ সালের ১৫ ডিসেম্বর রমনা থানার সেগুনবাগিচা কাঁচা বাজারের সামনে বিএনপির নির্বাচনি প্রচারকালে বিএনপি নেতা মির্জা আব্বাসের ওপর রাশেদ খান মেননের নির্দেশে অন্যান্য আসামিরা মোটা লাঠি, রড, দেশীয় অস্ত্র এবং ককটেল নিয়ে অতর্কিত হামলা চালায়। আসামিরা মির্জা আব্বাসকে হত্যার উদ্দেশ্যে রড দিয়ে আঘাত করে। অন্যান্য নেতাকর্মীরা মির্জা আব্বাসকে জড়িয়ে ধরে রাখলে তাদের আঘাত পিঠে লাগে। এতে কয়েকজনের হাতের হাড় ভেঙে যায় এবং হাসপাতালে দীর্ঘদিন চিকিৎসাধীন শেষে অসুস্থ অবস্থায় বাসায় ফেরত আসে। এদিন আসামিরা ককটেল বিস্ফোরণ ঘটিয়ে ত্রাসের পরিবেশ সৃষ্টি করলে আশপাশের লোকজন প্রাণ ভয়ে পালিয়ে যায়। অন্যান্য আসামিরা লাঠি ও রড দিয়ে মির্জা আব্বাসের সমর্থক এবং কর্মীদের পিটিয়ে হত্যার চেষ্টা করে। এছাড়া রাশেদ খান মেনন ভোট চুরির মাধ্যমে সাধারণ ভোটারদের অধিকার কেড়ে নেন। বিএনপির মনোীত প্রার্থী মির্জা আব্বাসকে নির্বাচনি প্রচারণায় বাধা দেয়।
[hupso]