- ড. ইউনূসের ইমেজ কাজে লাগিয়ে টাকা ফেরত আনা সম্ভব
- ছাত্র-জনতার অভ্যুত্থানে আহতদের দেখতে গেলেন সিইসি
- গুজব প্রতিরোধে সহায়তা চায় প্রধান উপদেষ্টার প্রেস উইং
- অটোরিকশা ইস্যুতে হাইকোর্টের আদেশের বিরুদ্ধে আপিল করবে সরকার
- হেফাজতের সমাবেশে গণহত্যা: শেখ হাসিনাসহ ৪৪ জনের বিরুদ্ধে ট্রাইব্যুনালে অভিযোগ
- বর্ষা যেতেই দূষণে কালো ঢাকার ৪ নদী
- পাচারের ১৭ লাখ কোটি ফেরাবে কে
- পুরান ঢাকায় লঙ্কাকান্ড
- রাশিয়ার তেল পাচ্ছে উত্তর কোরিয়া, বিনিময়ে চলছে অস্ত্র ও সৈন্য সরবরাহ
- স্বর্ণের দাম বাড়ল, কাল থেকে কার্যকর
» সিলেটে ব্যবসায়ী ও অটোরিকশা চালকদের ব্যাপক সংঘর্ষ
প্রকাশিত: 12. September. 2024 | Thursday
সিলেট মহানগরীর বন্দরবাজারে ব্যবসায়ী ও সিএনজিচালিত অটোরিকশা চালকদের মধ্যে ব্যাপক সংঘর্ষ হয়েছে। এতে উভয়পক্ষের অন্তত ২০ জন আহত হয়েছেন। সংঘর্ষ চলাকালে অর্ধশতাধিক গাড়ি ভাঙচুর ও কয়েকটি দোকানে হামলা হয়েছে। মার্কেটের সামনে অটোরিকশা পার্কিং ও যাত্রী ওঠানামা নিয়ে বৃহস্পতিবার বেলা দেড়টা থেকে আড়াইটা পর্যন্ত এ সংঘর্ষ হয়। পরে পুলিশ গিয়ে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনে।
প্রত্যক্ষদর্শী সূত্র জানায়, বন্দরবাজার এলাকার সিটি সুপার মার্কেটের সামনে সিএনজিচালিত অটোরিকশা পার্কিং ও যাত্রী ওঠা নামানো নিয়ে দুইপক্ষের মধ্যে কয়েক দিন ধরে দ্বন্দ্ব চলছিল। বৃহস্পতিবার বেলা দেড়টার দিকে যাত্রী নামানোর সময় ব্যবসায়ীরা অটোরিকশাকে মার্কেটের সামনে থেকে সরে যেতে বলেন। এসময় অটোরিকশা চালকের সাথে ব্যবসায়ীদের বাগবিতণ্ডা শুরু হলে আরও কয়েকজন চালক এসে শরীক হন। একপর্যায়ে উভয়পক্ষের মধ্যে সংঘর্ষ শুরু হয়। সংঘর্ষের একপর্যায়ে অটোরিকশা চালকরা পিছু হটেন। এর কিছুক্ষণ পর বন্দরবাজারের কোর্ট পয়েন্ট এলাকায় ফের চালকরা জড়ো হলে ব্যবসায়ীরা তাদের ধাওয়া দেন। এতে ফের সংঘর্ষ শুরু হয়। উভয়পক্ষ ইটপাটকেল নিক্ষেপ করেন। এসময় অটোরিকশা চালকরা সিটি সুপার মার্কেটের পাঁচটি দোকান ও ব্যবসায়ীরা বেশ কয়েকটি সিএনজিচালিত অটোরিকশা ভাঙচুর করেন।
এছাড়া ইটপাটকেলের আঘাতে ট্রাক, মাইক্রোবাস ও কারসহ অর্ধশতাধিক গাড়ি ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে। সংঘর্ষে উভয়পক্ষের অন্তত ২০ জন আহত হয়েছেন। খবর পেয়ে বিকাল ৩টার দিকে পুলিশ এসে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনে।
সিলেট মেট্রোপলিটন পুলিশের অতিরিক্ত উপ-কমিশনার (উত্তর) শাহরিয়ার আলম জানান, খবর পেয়ে পুলিশ ঘটনাস্থলে গিয়ে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে এনেছে। উভয়পক্ষকে নিয়ে পুলিশ বসে সমস্যা সমাধানের উদ্যোগ নিয়েছে। কোনো পক্ষের দ্বারাই যাতে জনদুর্ভোগ সৃষ্টি না হয় সে ব্যাপারে পুলিশ সচেষ্ট আছে।