- ভারতের দ্বিচারিতা নিন্দনীয় ও আপত্তিকর : আসিফ নজরুল
- আয়নাঘরে আমারও থাকার অভিজ্ঞতা হয়েছিল : উপদেষ্টা নাহিদ
- গত ৩ নির্বাচনে সবচেয়ে বড় অপরাধ করেছে নির্বাচন কমিশন : বদিউল আলম
- আওয়ামী লীগের কোনো ষড়যন্ত্র বাংলাদেশে বাস্তবায়ন হতে দেব না : মাসুদ সাঈদী
- আরও ৭৫ বাংলাদেশিকে মুক্তি দিলো আমিরাত
- ভয়েস অব আমেরিকার জরিপ : সংখ্যালঘু সম্প্রদায় আগের তুলনায় বেশি ‘নিরাপত্তা’ পাচ্ছে
- আইনজীবী হত্যায় কাউকে ছাড় দেওয়া হবে না : ধর্ম উপদেষ্টা
- ইসকনের বিরুদ্ধে বলা মানে হিন্দু ভাইদের বিরুদ্ধে বলা নয় : হেফাজত
- ঘূর্ণিঝড় ফিনজাল, শনিবার ৩ বিভাগে বৃষ্টি হতে পারে
- ভারতে কূটনৈতিক মিশনে নিরাপত্তা নিশ্চিতের আহ্বান বাংলাদেশের
» ট্রাইব্যুনালে আন্তর্জাতিক আইনজীবী নিয়োগ দিতে পারবেন বাদী-বিবাদীরা
প্রকাশিত: 20. November. 2024 | Wednesday
সংশোধিত ‘আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনাল’ অধ্যাদেশে বাদী-বিবাদীদের জন্য আন্তর্জাতিক আইনজীবী নিয়োগের সুযোগ রাখা হয়েছে।
আজ বুধবার সন্ধ্যায় ফরেন সার্ভিস একাডেমিতে এক সংবাদ সম্মেলনে আইন উপদেষ্টা ড. আসিফ নজরুল এ কথা জানান।
এদিন দুপুরে সচিবালয়ে অনুষ্ঠিত উপদেষ্টা পরিষদের ত্রয়োদশ বৈঠকে ‘আন্তর্জাতিক ক্রাইমস (ট্রাইব্যুনাল) (অ্যামেন্টমেন্ট) অর্ডিন্যান্স, ২০২৪’ এর খসড়ার নীতিগত ও চূড়ান্ত অনুমোদন দিয়েছে অন্তর্বর্তী সরকারের উপদেষ্টা পরিষদ। সভায় সভাপতিত্ব করেন প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক মুহাম্মদ ইউনূস।
সংবাদ সম্মেলনে আইন উপদেষ্টা আসিফ নজরুল বলেন, আসামিপক্ষ বা ডিফেন্স ফোর্স যে কেউ চাইলে আন্তর্জাতিক আইনজীবী নিয়োগ দিতে পারবেন। এই আইনের নতুন একটি চমৎকার বিধান হয়েছে যে, পর্যবেক্ষক নিয়োগের বিধানের স্পষ্ট করা হয়েছে। আন্তর্জাতিক বা দেশি যে কোনো মানবাধিকার সংগঠন, যে কেউ চাইলে এই বিচারকাজ পর্যবেক্ষণ করতে পারবে। বিচারকাজ শুদ্ধ হচ্ছে কি না, সঠিকভাবে হচ্ছে কি না, তা উপস্থিত থেকে মনিটরিং করতে পারবেন।
আইন উপদেষ্টা আরও বলেন, নতুন আইনে ট্রাইব্যুনাল ইচ্ছে করলে (বাধ্যতামূলক না) বিচারকাজ অডিও ভিজ্যুয়াল রেকর্ড করে প্রচার করতে পারবেন। ওনারা যদি মনে করেন, এটা প্রচার করা দরকার তাহলে যে কোনো অংশ প্রচার করতে পারবেন। তবে যে পক্ষগুলো আছে ডিগনিটি, প্রাইভেসি ও অধিকার; সেগুলোতে নজর রেখে সেটা করা হবে।
তিনি বলেন, আন্তজার্তিক অপরাধ ট্রাইব্যুনালের বিচারকাজ সরাসরি সম্প্রচার নয়, রেকর্ড করে প্রচার করা যাবে।
আইন উপদেষ্টা বলেন, বিচারটি যেন আন্তর্জাতিক মানের হয়, সেজন্য দেশি-বিদেশি আইনজ্ঞ ও সাধারণ মানুষের মতামত নিয়েই সংশোধন করা হয়েছে। এ্ই আইনের গুরুত্বপূর্ণ বিষয় হলো, সবার সমান সুযোগ দেওয়া হয়েছে। ১৯৭৩ সালের আইনের সঙ্গে মিলিয়ে দেখবেন, নতুন আইনে অভিযুক্তদের বেশি সুযোগ দেওয়া হয়েছে। যেকোনো পক্ষ চাইলে তারা সাক্ষ্য আনতে পারবেন। সাক্ষ্যের গ্রহণযোগ্যতা নিয়ে প্রশ্ন তুলতে পারবেন।
[hupso]