- ভারতের দ্বিচারিতা নিন্দনীয় ও আপত্তিকর : আসিফ নজরুল
- আয়নাঘরে আমারও থাকার অভিজ্ঞতা হয়েছিল : উপদেষ্টা নাহিদ
- গত ৩ নির্বাচনে সবচেয়ে বড় অপরাধ করেছে নির্বাচন কমিশন : বদিউল আলম
- আওয়ামী লীগের কোনো ষড়যন্ত্র বাংলাদেশে বাস্তবায়ন হতে দেব না : মাসুদ সাঈদী
- আরও ৭৫ বাংলাদেশিকে মুক্তি দিলো আমিরাত
- ভয়েস অব আমেরিকার জরিপ : সংখ্যালঘু সম্প্রদায় আগের তুলনায় বেশি ‘নিরাপত্তা’ পাচ্ছে
- আইনজীবী হত্যায় কাউকে ছাড় দেওয়া হবে না : ধর্ম উপদেষ্টা
- ইসকনের বিরুদ্ধে বলা মানে হিন্দু ভাইদের বিরুদ্ধে বলা নয় : হেফাজত
- ঘূর্ণিঝড় ফিনজাল, শনিবার ৩ বিভাগে বৃষ্টি হতে পারে
- ভারতে কূটনৈতিক মিশনে নিরাপত্তা নিশ্চিতের আহ্বান বাংলাদেশের
» চট্টগ্রামে সংঘর্ষের ঘটনায় আইনজীবী নিহত
প্রকাশিত: 26. November. 2024 | Tuesday
চট্টগ্রামে আদালতে চিন্ময় কৃষ্ণ দাশ ব্রহ্মচারীর জামিন ঘিরে সংঘর্ষে এক আইনজীবী নিহত হয়েছেন। নিহত আইনজীবীর নাম সাইফুল ইসলাম আলিফ।
মঙ্গলবার বিকালে চট্টগ্রাম মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের চিকিৎসকরা তাকে মৃত ঘোষণা করেছেন। ধারালো অস্ত্রের আঘাতে তার মৃত্যু হয়েছে বলে জানিয়েছেন চিকিৎসকরা।
চমেক হাসপাতালের পরিচালক ব্রিগেডিয়ার জেনারেল মোহাম্মদ তসলিম উদ্দীন একজনের মৃত্যুর বিষয়টি নিশ্চিত করে বলেন, ‘চট্টগ্রামের আদালতে সংঘর্ষের ঘটনায় হতাহত ৬-৭ জন চমেক হাসপাতালে আনা হয়। এর মধ্যে একজনকে মৃত অবস্থায় আনা হয়। তার মাথায় ধারালো অস্ত্রের আঘাতের চিহ্ন ছিল।’
সাইফুল ইসলাম আফিফের পরিচয় নিশ্চিত করেছেন চট্টগ্রাম আইনজীবী সমিতির সভাপতি নাজিম উদ্দিন চৌধুরী। তিনি বলেন, ‘সাইফুল ইসলাম শিক্ষানবিশ আইনজীবী ছিলেন।’
আজ সকাল সাড়ে ১০টার দিকে কড়া নিরাপত্তার মধ্যে দিয়ে চিন্ময় কৃষ্ণকে চট্টগ্রাম মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট ষষ্ঠ আদালতের বিচারক কাজী শরিফুল ইসলামের আদালত আনা হয়। রাষ্ট্রদ্রোহ মামলায় বাংলাদেশ সম্মিলিত সনাতনী জাগরণ জোটের মুখপাত্র চিন্ময় কৃষ্ণ দাস ব্রহ্মচারীর জামিন নামঞ্জুর করেন আদালত। তাকে কারাগারে পাঠানোর নির্দেশ দেন।
তবে কারাগারে নিতে পুলিশের প্রিজন ভ্যানে তুললে আদালত প্রাঙ্গণে সংঘর্ষের ঘটনা ঘটে। এলাকার বেশ কয়েকটি স্থাপনা ভাঙচুর করে তারা। ঘটনার পর ওই এলাকার পরিস্থিতি থমথমে হয়ে ওঠে।
সংঘর্ষে এখন পর্যন্ত ২৬ জন আহতের খবর পাওয়া গেছে। এর মধ্যে চমেকে এখন ছয়জন চিকিৎসাধীন। এছাড়া চট্টগ্রাম জেনারেল হাসপাতালে ১৯ জন চিকিৎসা নিয়েছেন বলে জানিয়েছে কর্তৃপক্ষ।
কোতোয়ালি থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) ফজলুল কাদের চৌধুরী বলেন, ‘বিক্ষোভকারীদের সঙ্গে পুলিশের সংঘর্ষ চলাকালে বিক্ষোভকারীরা বেশ কয়েকটি স্থাপনা ভাঙচুর চালায়। এই ঘটনায় বেশ কয়েকজন আহত হয়েছে। আহতদের সংখ্যা এখনই বলা যাচ্ছে না।’
[hupso]