News Head

» বঙ্গবীর জেনারেল ওসমানী কে মরনউত্তর স্বাধীনতা পদক প্রদান করায় অভিনন্দন বার্তা

প্রকাশিত: 10. March. 2025 | Monday

বঙ্গবীর ওসমানীকে ‘স্বাধীনতা পদক’ প্রদান করায় অভিনন্দন বার্তা জানিয়েছে- বঙ্গবীর ওসমানী ফাউন্ডেশন ও বঙ্গবীর ওসমানী গবেষণা ইন্সটিটিউট এবং ব্রিটিশ বাংলাদেশী কমিউনিটি 

 

নিউজ ডেস্ক :বাংলাদেশের মহান মুক্তিযুদ্ধের সর্বাধিনায়ক বঙ্গবীর জেনারেল মোহাম্মদ আতাউল গণি ওসমানীকে মরণোত্তর ‘স্বাধীনতা পদক’ প্রদান করায় বাংলাদেশ সরকার ও সংশ্লিষ্ট মন্ত্রণালয়ের প্রতি আন্তরিক অভিনন্দন জানিয়েছে বঙ্গবীর ওসমানী ফাউন্ডেশন ও বঙ্গবীর ওসমানী গবেষণা ইনস্টিটিউট।

শনিবার (৮ মার্চ) এক বিবৃতিতে ফাউন্ডেশন ও গবেষণা ইনস্টিটিউটের চেয়ারম্যান, যুদ্ধাহত বীর মুক্তিযোদ্ধা এম. এ. মালেক খান বলেন, “বাঙালি জাতির সর্বশ্রেষ্ঠ অর্জন হলো মহান স্বাধীনতা, আর সেই স্বাধীনতা সংগ্রামের নেতৃত্বে ছিলেন বঙ্গবীর জেনারেল এম. এ. জি. ওসমানী। দীর্ঘ ৫৪ বছর পর হলেও তাঁকে রাষ্ট্রীয়ভাবে ‘স্বাধীনতা পদক’-এ ভূষিত করায় আমরা আন্তরিক কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করছি। সরকারের এই ঐতিহাসিক সিদ্ধান্ত জাতি চিরদিন কৃতজ্ঞতার সঙ্গে স্মরণ রাখবে।”

অভিনন্দন জানিয়ে তিনি আরও বলেন, “বঙ্গবীর ওসমানী শুধু একজন সামরিক নেতা নন, তিনি ছিলেন জাতির শ্রেষ্ঠ সন্তান, এক অনন্য কৌশলী যোদ্ধা ও সংগঠক। তাঁর সুযোগ্য নেতৃত্বেই মুক্তিবাহিনী ১১টি সেক্টরে সুসংগঠিত হয়ে বিজয়ের পথে এগিয়ে যায়।”

এদিকে, বর্তমান অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের প্রধান উপদেষ্টা ড. মোহাম্মদ ইউনুসের প্রতি কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করেছেন ব্রিটিশ বাংলাদেশী কমিউনিটির অহংকার তরুণ প্রজন্মের অনুপ্রেরণা EBFCI President ডক্টর ওয়ালী তছর উদ্দিন
Faysal Chowdhury MSP,MBE, লেখক সাংবাদিক গবেষক মুক্তি যুদ্ধের সময় মৌলবি বাজারের কৃতি সন্তান সাবেক ছাত্র নেতা গরিব দুঃখী মেহনতী মানুষের সেবক
K M Abu Taher Chowdhury
ওসমানী মেমোরিয়াল ফাউন্ডেশন ইউকে এবং জেনারেল ওসমানী মেমোরিয়াল ট্রাষ্ট লুটন বেসড এর উপদেষ্টা স্বাধীনতা সংগ্রামের প্রত্যক্ষ দর্শী, সামরিক মুক্তিযোদ্ধা পরিবারের গর্বিত সন্তান মোহাম্মদ এ. হোসেন সহ অনেক জ্ঞানী গুনি জন। উনারা তাঁদের প্রতিক্রিয়া ব্যক্ত করেন এবং বলেন , “এই পদক প্রদান নিঃসন্দেহে এক গৌরবময় মুহূর্ত। তবে আমরা আরও দাবি জানাই, বঙ্গবীর ওসমানীকে ‘ফিল্ডমার্শাল’ উপাধি প্রদান, তাঁর নামে একটি সামরিক প্রশিক্ষণ ইনস্টিটিউট প্রতিষ্ঠা এবং তাঁর জীবন ও অবদান পাঠ্যসূচিতে অন্তর্ভুক্ত করা হোক।”

জাতির এই সূর্যসন্তানের প্রতি সম্মান প্রদর্শনের জন্য সরকারের এই উদ্যোগ মুক্তিযুদ্ধের চেতনা ও ইতিহাসকে আরও সুসংহত করবে বলে আশা প্রকাশ করেন মুক্তিযোদ্ধারা ও ওসমানী ভক্তরা।

প্রতিবেদন: এম এ হোসেইন

[hupso]