- ম্যাডামকে সম্মান দেওয়ায় গোটা জাতি আনন্দিত
- সেনাকুঞ্জে হাস্যোজ্জ্বল খালেদা জিয়া
- রাজধানীজুড়ে তাণ্ডব ভাঙচুর
- শহীদদের পূর্ণাঙ্গ তালিকা ৩১ ডিসেম্বরের মধ্যে
- কথায় কথায় অচল হচ্ছে রাজধানী
- চব্বিশের আন্দোলনের প্রথম সারির নায়ক ছাত্রশিবির: কেন্দ্রীয় সভাপতি
- আমরা সংস্কারের পর নির্বাচন চাই: ফয়জুল করীম
- এক সপ্তাহে রিজার্ভ বাড়ল ৬ কোটি ১০ লাখ ডলার
- খালেদা জিয়াকে চিকিৎসার জন্য দ্রুত যুক্তরাজ্যে পাঠানো হবে : ফখরুল
- ল্যান্ডমাইন বিস্ফোরণে হতাহতে সিরিয়াকে টপকে শীর্ষে মিয়ানমার
» রাঙামাটির নিম্নাঞ্চল প্লাবিত, পানিবন্দী অর্ধলাখ পরিবার
প্রকাশিত: 22. August. 2024 | Thursday
রাঙামাটির নিন্মাঞ্চল প্লাবিত হয়ে পানিবন্দী হয়ে পরেছে প্রায় অর্ধলাখ পরিবার। উত্তর-পূর্ব ভারতের মিজোরামের পাহাড়ি ঢলে তলিয়ে গেছেবে রাঙামাটি বাঘাইছড়ি, জুরাছড়ি, বরকল, লংগদু উপজেলার বেশ কিছু নিম্নাঞ্চল। এতে পানিবন্দী হয়ে পরেছে প্রায় অর্ধলাখ পরিবার। মানবেতর দিন কাটছে বানবাসিদের। অন্যদিকে রাঙামাটির বাঘাইছড়ি উপজেলার সাজেক ইউনিয়নের পর্যটন কেন্দ্রে পর্যটক আটকা পরেছে প্রায় ২৫০ জন। বানের পানিতে খাগড়াছড়ি সড়ক তলিয়ে যাওয়ার কারণে ঢাকামুখি হতে পারেনি পর্যটকরা। তাই সাজেকে অবস্থান করছে পর্যটকরা।
রাঙামাটি বাঘাইছড়ি উপজেলার নির্বাহী কর্মকর্তা শিরিন আক্তার বলেন, পর্যটকরা নিরাপদে আছেন সাজেক ভ্যালিতে। রাঙামাটির বাঘাইহাট ও খাগড়াছড়ি সড়কের পানি কমে গেলে পৌঁছে দেওয়া হবে পর্যটকদের। তিনি আরও বলেন, তাদের চেয়ে খারাপ অবস্থায় আছে বাঘাইছড়ি পানিবন্দীরা। বাঘাইছড়ি উপজেলায় প্রায় ২০ হাজার পরিবার পানিবন্দী। আশ্রয় কেন্দ্র খোলা থাকলেও মানবেতর জীবনযাপন করছে অনেকে।
সংশ্লিষ্ট সূত্রে জানা গেছে, বাংলাদেশের সীমান্তবর্তী এলাকা রাঙামাটি ও ভারতের সীমান্তবর্তী এলাকা উত্তর-পূর্ব ভারতের মিজোরাম। টানা বৃষ্টিপাত অব্যাহত থাকায় সীমান্ত থেকে প্রায় প্রতিদিন নামছে পাহাড়ি ঢল। তাতেই বৃদ্ধিপাচ্ছে রাঙামাটি কাপ্তাই হ্রদের পানি। পানিতে ভরপুর কাচালং, মাচালং ও চেঙ্গি নদীর পানি। তাই হ্রদতীরবর্তী এলাকাগুলো প্লাবিত হয়ে পানিবন্দী হয়ে পরেছে হাজারো মানুষ। ঢলের পানিতে ভেসে গেছে মাছের ঘের, গবাদি পশু, ফসলিজমি ও সড়ক। ডুবে গেছে বেশ কিছু আশ্রয় কেন্দ্র। উদ্বেগ-উৎকন্ঠায় দিন কাটছে বানবাসিদের।
রাঙামাটি জেলা প্রশাসক মো. মোশারফ হোসেন খান বলেন, বৃষ্টি হলে পাহাড়ে আতঙ্ক থাকে ধসের। তাই আমরা পূর্ব প্রস্তুতি সম্পন্ন করেছি। তাই এখনো কোন প্রাণহানির ঘটনা ঘটেনি। তবে উপজেলাগুলোর নিম্নাঞ্চল প্লাবিত হচ্ছে। অনেক মানুষ পানিবন্দী হয়ে পরেছে। তাদের জন্য আশ্রয় কেন্দ্র খোলা হয়েছে। যারা পানিতে আটকা পরছে তাদের উদ্ধার করে প্রশাসন নিরাপদে নিয়ে আসছে।
[hupso]এই বিভাগের আরো খবর
- মুক্তিযুদ্ধের সর্বাধিনায়ক বঙ্গবীর জেনারেল এম এ জি ওসমানীকে রাষ্ট্রীয় মর্যাদা প্রদান ও বীরত্বগাঁথা জীবনী পাঠ্য বইয়ে অন্তরভূক্তির দাবী
- রাজধানীতে বেড়েছে কাঁচামরিচসহ সবজির দাম
- সালমান এফ রহমান, আনিসুল ও জিয়াউল ফের ৫ দিনের রিমান্ডে
- বন্যার্তদের জন্য বিএনপির ত্রাণ কমিটি গঠন
- বন্যায় প্রবাসীদের এগিয়ে আসার আহ্বান প্রধান উপদেষ্টার