- বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভ এখন ২০ বিলিয়ন ডলার
- ছাত্র আন্দোলন: বাড্ডায় দুলাল হত্যা মামলায় কৃষক লীগ নেতা গ্রেফতার
- গণভবনের জাদুঘরে শহীদ নাফিজের দেহ বহনকারী সেই রিকশাটি
- মুজিববর্ষের নামে অর্থ অপচয়ের ডকুমেন্টেশন হবে : প্রধান উপদেষ্টার প্রেস সচিব
- মূল্যস্ফীতি বৃদ্ধি অস্বাভাবিক নয়, এটা সাময়িক : অর্থ উপদেষ্টা
- ট্রাম্পের জয়ে যুক্তরাষ্ট্র-বাংলাদেশ সম্পর্কে বড় পরিবর্তন হবে না: পররাষ্ট্র উপদেষ্টা
- নির্বাচন কমিশনের জন্য বিএনপির পাঁচ নাম প্রস্তাব
- ডোনাল্ড ট্রাম্পকে জামায়াতের অভিনন্দন
- শেখ হাসিনার পতনে পার্শ্ববর্তী দেশ খুবই অসন্তুষ্ট-হৃদয়ে জ্বালা : রিজভী
- বাংলাদেশ সেন্টারকে চ্যারেটি কমিশনের খোলা চিঠি
» তিস্তার পানি বিপৎসীমার নিচে, আতঙ্কিত না হওয়ার পরামর্শ
প্রকাশিত: 23. August. 2024 | Friday
তিস্তার উজানে ভারতের সিকিমে তিস্তা নদীর ওপরে নির্মিত জলবিদ্যুৎ প্রকল্পের একটি বাঁধ ধসে গেছে। এর ফলে পশ্চিমবঙ্গের গজলডোবা বাঁধে পানির চাপ বাড়লেও তিস্তায় বন্যার শঙ্কা নেই। তিস্তা পাড়ের মানুষদের আতঙ্কিত না হওয়ার পরামর্শ প্রদান করেছেন পানি উন্নয়ন বোর্ড কর্তৃপক্ষ।
তবে পানি উন্নয়ন বোর্ড বললেও বন্যার শঙ্কায় আতঙ্কে দিন পাড় করছেন নদীপাড়ের মানুষগুলো। তারা বলছেন, কখন ভারত পানি ছেড়ে দিবে তার কোনো সময়সীমা নেই। অসময়ে পানি ছেড়ে দিয়ে দু’কূল ভাসিয়ে দিবে ভারত। তাই আমরা আতঙ্কে রয়েছি।
শুক্রবার সন্ধ্যা ৬টায় তিস্তা ব্যারাজের পয়েন্টে তিস্তার পানি প্রবাহ রেকর্ড করা হয়েছে ৫১ দশমিক ৪২ সেন্টিমিটার, যা বিপৎসীমা ৭৩ সেন্টিমিটার নিচ দিয়ে প্রবাহিত হচ্ছে। (স্বাভাবিক ৫২ দশমিক ১৫ সেন্টিমিটার)। এর আগে গতকাল বৃহস্পতিবার সকালে তিস্তার পানি বিপৎসীমার ৬৫ নিচ দিয়ে প্রবাহিত হয়।
এদিকে, তিস্তায় পানি বাড়তে থাকায় দেখা দিয়েছে নদী ভাঙন। গত দুই দিনে তিস্তা নদীর ডান তীর লালমনিরহাট সদর উপজেলার খুনিয়াগাছ ইউনিয়নের হরিনচড়া গ্রামে নদী ভাঙন দেখা দিয়েছে। এতে ভাঙন হুমকিতে রয়েছে শতাধিক পরিবার। নদীগর্ভে চলে গেছে ৩ শত বিঘা জমির ধান সবজি সহ ফসলের ক্ষেত। তিস্তা পাড়ে লোকজন ভাঙন আতঙ্কে নির্ঘুম রাত কাটাচ্ছেন। পানি উন্নয়ন বোর্ড ভাঙন প্রতিরোধে জিও ব্যাগ ফেললেও তা কোনো কাজে আসছে না।
জানা গেছে, গত দুই দিন থেকে তিস্তা নদীর পানি বৃদ্ধি পাচ্ছে। ভারতের বাঁধ ভেঙে যাওয়ার কারণে তিস্তা পাড়ের হাজারও মানুষ আতঙ্কে দিন পার করছেন। উজানের ঢল যেকোনো সময় লালমনিরহাটে প্রবেশ করে বন্যার সৃষ্টি হতে পারে-এমন শঙ্কায় নির্ঘুম রাত পার করছে।
তিস্তা পাড়ের কদম আলী বলেন, গত দু’দিন ধরে তিস্তার পানি একটু একটু করে বৃদ্ধি পাচ্ছে। অনেকে বলছেন ভারতের বাঁধ ভেঙে তিস্তা নদীতে বন্যা শুরু হবে। তাই গত দুইদিন ধরে আতঙ্কে আছি।
এ বিষয়ে ডালিয়া পানি উন্নয়ন বোর্ডের নির্বাহী প্রকৌশলী আসফাউদ্দৌলা বলেন, তিস্তার পানি বিপৎসীমার ৭৩ সেন্টিমিটার নিচে রয়েছে। তিস্তা পাড়ের মানুষদের আতঙ্কিত না হওয়ার পরামর্শ প্রদান করা হচ্ছে।
হাতীবান্ধা উপজেলার গড্ডিমারী ইউনিয়ন পরিষদ সদস্য জাকির হোসেন বলেন, তিস্তার পানি বৃদ্ধির ফলে কিছু কিছু এলাকায় ভাঙন দেখা দিয়েছে।
লালমনিরহাটের নির্বাহী প্রকৌশলী সুনীল কুমার বলেন, জেলার কয়েকটি পয়েন্টে ভাঙন দেখা দিয়েছে। ভাঙন কবলিত এলাকায় জিও ব্যাক ফেলে ভাঙন রোধের কাজ করছে পানি উন্নয়ন বোর্ড।
[hupso]এই বিভাগের আরো খবর
- মুক্তিযুদ্ধের সর্বাধিনায়ক বঙ্গবীর জেনারেল এম এ জি ওসমানীকে রাষ্ট্রীয় মর্যাদা প্রদান ও বীরত্বগাঁথা জীবনী পাঠ্য বইয়ে অন্তরভূক্তির দাবী
- রাজধানীতে বেড়েছে কাঁচামরিচসহ সবজির দাম
- সালমান এফ রহমান, আনিসুল ও জিয়াউল ফের ৫ দিনের রিমান্ডে
- বন্যার্তদের জন্য বিএনপির ত্রাণ কমিটি গঠন
- বন্যায় প্রবাসীদের এগিয়ে আসার আহ্বান প্রধান উপদেষ্টার