- ইউকে রেনেসাঁ সাহিত্য মজলিসের উদ্যোগে: কবি আলিফ উদ্দিন ও কবি মুকুল চৌধুরীর স্মরণে দোয়া মাহফিল অনুষ্ঠিত
- Al Arafa TV UK, স্পিকার কবি আলিফ উদ্দিন সাহেবের ইন্তেকাল
- টাওয়ার হ্যাটাওয়ারহেমলেটস কাউন্সিলের বার্ষিক সাধারণ সভায় এসপায়ার পার্টির জয় জয়কার
- বার্মিংহামে ‘Fully Functional International Airport’-এর দাবিতে ৩১ সদস্যের ক্যাম্পেইন কমিটি গঠন
- সিলেট ওসমানী ইন্টারন্যাশনাল এয়ারপোর্ট ইসুতে রেমিট্যান্স বন্ধ ও বিমান বয়কটে সিলেটবাসী ঐক্য বদ্ধ
- ফাতিমা ইসলামের ইন্তেকাল : লোটন ব্রিটিশ বাংলাদেশী কমিউনিটির মাঝে গভীর শোকের ছায়া
- শমসেরনগর বিমানবন্দর: ইতিহাস, গুরুত্ব ও সম্ভাবনা – এম এ হোসেইন
- ডিআইজি থেকে অতিরিক্ত আইজিপি পদে পদোন্নতি পেলেন ড.মোঃ আশরাফুর রহমান
- অলংকারী ইউনিয়ন ওয়েলফেয়ার ট্রাষ্ট ইউকের উদ্যোগে পাঁচ শত পরিবারকে নগদ অর্থ সহায়তা প্রদান
- মৌলভীবাজার ডিস্ট্রিক্ট কাউন্সিল-ইউকে (MDC)-এর ইফতার আয়োজন:সম্প্রীতির এক অনন্য মিলনমেলা
» ফয়ছল চৌধুরী বিশ্ব বাংলাদেশী নতুন প্রজন্মের প্রেরণা
প্রকাশিত: 26. December. 2024 | Thursday

ফয়ছল চৌধুরী এমবিই,এমএসপি- বিশ্ব বাংলাদেশী নতুন প্রজন্মের প্রেরণা – মোহাম্মদআনোয়ার
“একটি আলোর পরশ পেলে, লক্ষ প্রদীপ জ্বলে,একটি মানুষ মানুষ হলে বিশ্ব জগৎ টলে”
এমন একটি অনির্বাণ প্রদীপ হলেন ’
বাংলাদেশী বংশদ্ভূত স্কটিশ পার্লামেন্টের প্রথম পার্লামেন্টেরিয়ান এবং স্কটিশ সরকারের কালচারাল,ইউরোপ ইন্টারন্যাশনাল, ডেভেলপমেন্ট ছায়া মন্ত্রী ফয়ছল হোসেন চৌধুরী এমবিই। তিনি এক আলো ছড়ানো নাম, বাংলাদেশের শেকড়কে বুকে ধারণ করে, বিশ্বজয়ের শপথে চলছেন দুর্বার গতিতে।তিনি এক অণির্বান প্রদীপ, যা নিভে না সহজে। মানুষের মঙ্গল তার চিরকালের চিন্তা ভাবনা।
মানুষের কল্যাণে, ভবিষ্যতের স্বপ্ন বোনায়, তিনি হয়ে উঠেছেন এক উদীয়মান সূর্যের মতো, তিনি পথের দিশারি, বাংলাদেশ ও বিশ্ব বাংলাদশীর অনুপ্রেরণা।
বলছিলাম ফয়ছল হোসেন চৌধুরীর কথা। যার শেকড় বাংলার মাটিতে পুতা। বাংলাদেশের উত্তর-পূর্বাঞ্চলে হবিগঞ্জ জেলার নবীগঞ্জ উপজেলার বদরদী গ্রামে এক সম্ভ্রান্ত মুসলিম পরিবারে জন্মগ্রহন করেন তিনি।
ঐতিহ্যগতভাবেই বংশ পরিক্রমায় চৌধুরী পরিবারের সদস্যরা সামাজিক উন্নয়ন ও জনকল্যাণমূলক কাজে অগ্রণী ভূমিকা রেখে আসছে। তার দাদা মরহুম শামসুল আলম চৌধুরী ও বাবা মরহুম গোলাম রাব্বানী চৌধুরী ছিলেন স্থানীয় সমাজে পরিচিত এবং সম্মানিত ব্যক্তিত্ব। পরিবার থেকে পাওয়া এই সমাজসেবার শিক্ষা ফয়ছল চৌধুরীকে ভবিষ্যতে বড় মাপের সমাজসেবী ও নেতা হিসেবে গড়ে তুলেছে।
ফয়ছল চৌধুরী তাঁর প্রাথমিক শিক্ষা সম্পন্ন করেন খোয়াই নদীর তীরবর্তী হবিগঞ্জের পুরান মুন্সেফী এলাকার রামচরণ সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ে। পরবর্তীতে ঐতিহ্যবাহী হবিগঞ্জ সরকারী উচ্চ বিদ্যালয়ে পড়াশোনা করেন। স্কুলে পড়াকালীন সময়ই তিনি বাবার সাথে পাড়ি জমান যুক্তরাজ্যে। কিছুদিন ম্যানচেস্টার থাকলেও পরবর্তীতে স্কটল্যান্ডের রাজধানী এডিনবার্গে বসবাস শুরু করেন। পড়াশোনা করেন দেশের স্থানীয় স্কুলে, তার পরবর্তী সময়ে ব্রিটেনে, এডিনবার্গ বিশ্ববিদ্যালয়ে পড়াকালীন সময়েই বাবার অসুস্থতার কারণে বড় ছেলে ফয়ছল চৌধুরীকে পরিবারের হাল ধরতে হয়
প্রথমে ক্যাটারিং ব্যবসা দিয়ে শুরু করলেও খুব অল্প সময়ের মধ্যেই একজন প্রতিষ্ঠিত ব্যবসায়ী হিসেবে সর্বমহলে পরিচিতি লাভ করেন তিনি। তাঁর মামা ডক্টর ওয়ালী তছর উদ্দিন ব্রিটেনের ব্রিটিশ বাংলাদেশী অভিবাসী। তিনি একজন সফল সার্থক ব্যবসায়ী এবং বিশিষ্ট রাজনীতিবিদ ও সমাজ সেবক। তাঁর উৎসাহ উদ্দীপনা অনুপ্রেরণা বুকে লালন করে ফয়ছল চৌধুরী ব্যবসার পাশাপাশি স্কটল্যান্ডের বাংলাদেশী কমিউনিটির উন্নয়নে নিজেকে নিয়োজিত করেন।
বিভিন্ন সমাজ সেবামুলক কর্মকান্ডে সক্রিয় ভূমিকা পালন করে রাজনৈতিক সামাজিক নেতৃত্বের দক্ষতা অর্জন করেন তিনি। রাজনীতি ছাড়া ক্ষমতা ছাড়া দেশ জাতির জন্য মানবতার কল্যাণ সাধনে যুগান্তকারী ভূমিকা পালন করা সম্ভব হয় না। এই স্বপ্ন নিয়ে পরিকল্পনা বুকে লালন করে তিনি লেবার পার্টিতে যোগদান করেন। ব্রিটিশ রাজপরিবার তার কর্মস্পৃহা, সমাজের প্রতি নিষ্ঠা এবং দায়িত্ববোধকে স্বীকৃতি প্রদান করে।
২০০৪ সালে ব্রিটিশ রানীর কাছ থেকে এমবিই (মেম্বার অফ দ্য ব্রিটিশ এম্পায়ার) খেতাবে ভূষিত হন উদীয়মান তরুণ ফয়ছল চৌধুরী। এটি ছিল তার জীবনের এক বিশাল অর্জন এবং দীর্ঘদিনের সমাজসেবার আনুষ্ঠানিক স্বীকৃতি। এমবিই খেতাবের প্রাপ্তি ফয়ছল চৌধুরীকে শুধু একজন সফল রাজনীতিবিদ নয়, বরং একজন সমাজকর্মী এবং নেতা হিসেবে বিশ্বমঞ্চে প্রতিষ্ঠিত করে। এই খেতাবের মাধ্যমে তিনি বাংলাদেশী কমিউনিটির মধ্যে তাঁর নেতৃত্বের জন্য আরো বেশি সম্মানিত হন।২০১৪ সালে স্কটল্যান্ডের স্বাধীনতার গণভোটের সময় তিনি ‘বাংলাদেশীজ ফর বেটার টুগেদার ক্যাম্পেইন’ এর সমন্বয়কারী হিসেবে কাজ করেন। এ সময়ে তিনি বাংলাদেশী কমিউনিটির মধ্যে সম্প্রীতির বার্তা ছড়িয়ে দিতে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করেন।
বৈশ্বিক কোভিড-১৯ মহামারির সময়, স্কটল্যান্ডে বসবাসকারী দরিদ্র ও অভাবগ্রস্থ এথনিক মাইনরিটি পরিবারের জন্য খাদ্য বিতরণের ব্যবস্থা করেন। বাংলাদেশের জন্য কোভিড ১৯ ভেক্সিন ফ্রী দেওয়ার পরিকল্পনা গ্রহণ করেন এবং এডিনবার্গ এলরেক প্রকল্পের সাথে যুক্ত হয়ে তিনি ফুড সাপোর্ট কার্যক্রমে অংশগ্রহণ করেন এবং অসহায় পরিবারগুলোকে খাদ্য সহায়তা প্রদান করেন। তাঁর এই সমাজসেবামূলক কাজ স্থানীয়ভাবে এবং আন্তর্জাতিকভাবে প্রশংসিত হয়। ফয়ছল চৌধুরী মুলধারার রাজনীতিতে প্রবেশ করেন ২০১৭ সালে। তিনি লেবার পার্টি সদস্য হিসেবে স্কটল্যান্ডের এডিনবার্গ এর সাউথইষ্ট আসন থেকে জাতীয় নির্বাচনে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করেন। যদিও তিনি অল্প ভোটে সেই নির্বাচনে হেরে যান। কিন্তু হাল ছাড়েননি ফয়ছল চৌধুরী। তার সংসদীয় আসনের মানুষের মন জয় করতে বিভিন্ন কর্মসুচীর উদ্যোগ নেন ফলে খুব দ্রুতই মানুষের আস্থা অর্জন করতে সক্ষম হন উদীয়মান নির্ভীক বস্তুনিষ্ঠ ফয়ছল চৌধুরী।ফলে ২০২১ সালের জাতীয় নির্বাচনে তিনি বিপুল ভোটে নির্বাচিত হয়ে স্কটল্যান্ডের ইতিহাসে সর্বপ্রথম বাংলাদেশী সংসদ সদস্যের গৌরব অর্জন করেন উদীয়মান তরুণ ফয়সাল চৌধুরী। তাঁর এই জয় বিশ্ব বাংলাদেশীকে এনে দিয়েছে গৌরব উজ্জ্বল ইতিহাস। নতুন প্রজন্মকে এনে দিয়েছে অনুপ্রেরণা।মুলত ফয়ছল চৌধুরীর জীবনে একটি গুরুত্বপূর্ণ প্রভাব রেখেছেন তার মামা, ডক্টর ওয়ালী তছর উদ্দিন এমবিই। তিনি একজন বিশিষ্ট ব্যবসায়ী, সমাজসেবক এবং বাংলাদেশী কমিউনিটির নেতৃত্বে একজন অগ্রগামী ব্যক্তি। ডক্টর উদ্দিন যুক্তরাজ্যে প্রথম বাংলাদেশী হিসেবে স্কটল্যান্ডে বাংলাদেশের অনারারি কনসাল জেনারেল হওয়ার গৌরব অর্জন করেন। বাংলাদেশী কমিউনিটির উন্নয়নে তার অসাধারণ অবদান এবং পেশাগত সাফল্য ফয়ছল চৌধুরীকে দারুণ ভাবে আকৃষ্ট করে। শুধু তাই নয় মেধা দক্ষতা অভিজ্ঞতা দিয়ে মামার মতো মানবতার কল্যাণে তাঁর সমগ্র জীবনকে বিলিয়ে দিতে প্রেরণা জোগায়।

ডক্টর ওয়ালী তছর উদ্দিন এবং এম এ হোসেইনের সঙ্গে ফয়সাল চৌধুরী
ডক্টর উদ্দিনের পরামর্শ ও দিকনির্দেশনা ফয়ছল চৌধুরীর নেতৃত্বের গুণাবলী গড়ে তুলতে এবং মানুষের কল্যাণে তার অঙ্গীকারকে দৃঢ় করতে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করেছে।
সম্পাদক ও প্রকাশক মোহাম্মদ আনোয়ার হোসেইন বলেন;
ফয়ছল চৌধুরী তাঁর রাজনৈতিক জীবনের পাশাপাশি সামাজিক কর্মকান্ডে নেতৃত্ব দিয়ে চলেছেন। তিনি স্কটল্যান্ডে প্রথমবারের মতো বাংলা ভাষার প্রতি গভীর শ্রদ্ধা নিবেদন করে, আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা দিবস উদযাপন করেন।
মহান স্বাধীনতার গৌরব উজ্জ্বল ইতিহাস কে চিরস্মরণীয় করে রাখতে এবং বাংলাদেশের স্বাধীনতা দিবস বিজয় দিবস উদযাপনের উদ্যোগ নেন। এ ধরনের কার্যক্রম স্কটল্যান্ডের মুলধারায় বাংলাদেশী সংস্কৃতিকে উৎসাহ দিতে সহায়ক ভূমিকা পালন করেছে। বাংলাদেশের ছাত্র ছাত্রী গনের উচ্চ শিক্ষার সুযোগ সৃষ্টি করতে, বাংলাদেশী যুবকদের জন্য কর্মসংস্থান সৃষ্টির জন্য তিনি নানা উদ্যোগ গ্রহণ করেছেন। বিশেষ করে প্রবাসী বাংলাদেশীদের অধিকার এবং তাদের সমস্যা নিয়ে তিনি সবসময় সচেতন রয়েছেন। তাঁর নেতৃত্বে বাংলাদেশী কমিউনিটি আজ স্কটল্যান্ডে একটি শক্তিশালী অবস্থান তৈরি করতে পেরেছে।ফয়ছল চৌধুরী ২০০৭ সালে ভয়াবহ ঘুর্নিঝড় ‘ সিডর’আঘাত করলে বাংলাদেশে দক্ষিণ অঞ্চল লন্ডভন্ড হয়ে যায়। হাজার হাজার মানুষ হয়ে পড়ে গৃহহীন। সেই সব মানুষদেরকে মানবিক সাহায্যের হাত বাড়িয়ে দেয় ফয়ছল চৌধুরী। তাঁর নেতৃত্বে স্কটল্যান্ড বাংলাদেশ সমিতি গৃহনির্মাণ, আর্থিক সাহায্য করে অসহায় মানুষদের, তাছাড়া বাংলাদেশের বিভিন্ন জায়গায় বন্যা দুর্গতদের আশ্রয়কেন্দ্র, হাসপাতাল, স্কুল নির্মাণে তার সাহায্য সবার নজর কাড়ে। শুধু তাই নয় তিনি বাংলাদেশে আশ্রিত রোহিঙ্গা জনগোষ্ঠির জন্য আর্ন্তজাতিক তহবিলের জন্য বিভিন্ন দেশের মধ্যে লবিং করছেন তিনি।
সম্পাদক ও প্রকাশক লেবার পার্টির সিএলপি মাস্টার মোহাম্মদ আনোয়ার হোসেইন বলেন; ফয়ছল চৌধুরী সবসময় তার সঙ্গে ব্রিটেনের, বাংলাদেশের এবং বিশ্বের মাঝে চলমান রাজনৈতিক সামাজিক পরিস্থিতি নিয়ে উদ্বেগ উৎকন্ঠা নিয়ে মতবিনিময় করেন। পৃথিবীর বুকে যেখানে চলছে যুদ্ধ বিগ্রহ, যেখানে হচ্ছে জুলুম নির্যাতন নজির বিহীন বর্বর হত্যাকাণ্ড!! তার জন্য তাঁর প্রাণ কাঁদে। বেদনা ভারাক্রান্ত হৃদয়ে তিনি সেই সমস্যা সমাধান করতে তাঁর চিন্তা ভাবনা গুলো আমাকে শেয়ার করেন। ফয়ছল চৌধুরীর ব্যক্তিগত জীবনও, তাঁর সাফল্যের গল্পের একটি গুরুত্বপূর্ণ অংশ তাঁর স্ত্রী মির্জা তাহমিনা ফয়ছল চৌধুরী (মনি) এবং
তাঁর মামা ডক্টর ওয়ালী তছর উদ্দিন। তাঁরা সবসময় পাশে থেকে তাঁকে অনুপ্রাণিত করেছেন। তাঁদের দুই সন্তান, ইকরাম হোসেন চৌধুরী এবং মাদিহা জান্নাত চৌধুরী, তাদের বাবার মতোই সমাজসেবা এবং নেতৃত্বের গুণাবলী অর্জন করছেন। মাদিহা স্কটিশ যুব সংসদের সদস্য, যা পরিবারের মধ্যে নেতৃত্বের ধারাবাহিকতা প্রকাশ করে।
ফয়ছল হোসেন চৌধুরী একজন আদর্শ সমাজসেবক এবং সফল রাজনীতিবিদ হিসেবে বিশ্বমঞ্চে বাংলাদেশীদের গর্বিত করেছেন। তাঁর জীবনের প্রতিটি অধ্যায় একটি নতুন দিগন্তের সুচনা এবং বাংলাদেশী জাতির জন্য অনুপ্রেরণা হয়ে থাকবে বলে অভিজ্ঞ মহল মনে করছেন। পৃথিবীময় বাংলা ভাষাভাষি ক্ষণজন্মা এই মানুষটি বাংলাদেশী তরুণ প্রজন্মের অনুপ্রেরণার উজ্জ্বল দৃষ্টান্ত হিসেবে চির জাগ্রত চির অম্লান হয়ে থাকবে এটাই আমার কামনা।
প্রতিবেদক: বিদ্রোহী সামরিক মুক্তি যুদ্বা পরিবারের সন্তান
লেবার পার্টির সিএলপি, সম্পাদক মোহাম্মদ আনোয়ার হোসেইন ‘ইউকে
সর্বশেষ খবর
- ইউকে রেনেসাঁ সাহিত্য মজলিসের উদ্যোগে: কবি আলিফ উদ্দিন ও কবি মুকুল চৌধুরীর স্মরণে দোয়া মাহফিল অনুষ্ঠিত
- Al Arafa TV UK, স্পিকার কবি আলিফ উদ্দিন সাহেবের ইন্তেকাল
- টাওয়ার হ্যাটাওয়ারহেমলেটস কাউন্সিলের বার্ষিক সাধারণ সভায় এসপায়ার পার্টির জয় জয়কার
- বার্মিংহামে ‘Fully Functional International Airport’-এর দাবিতে ৩১ সদস্যের ক্যাম্পেইন কমিটি গঠন
- সিলেট ওসমানী ইন্টারন্যাশনাল এয়ারপোর্ট ইসুতে রেমিট্যান্স বন্ধ ও বিমান বয়কটে সিলেটবাসী ঐক্য বদ্ধ
সর্বাধিক পঠিত খবর
- BCA Awards Ceremony 2024
- GSWA এর উপদেষ্টা সৈয়দ জাকির হোসেনের ইন্তেকাল
- বাংলাদেশ সেন্টারের বার্ষিক সাধারণ সভায় দেলোয়ার হোসেনের অনৈতিক কর্মকান্ডে বিক্ষুব্ধ কমিউনিটি নেতৃবৃন্দ
- শাহ আলম UAE সংবাদ প্রতিনিধি হিসেবেপ দায়িত্ব গ্রহণ
- প্রবাসীদের ১৭ টি দাবি নিয়ে প্রধান উপদেষ্টার সাথে ২৯ সদস্যের প্রতিনিধি দলের বৈঠক
এই বিভাগের আরো খবর
- ইউকে রেনেসাঁ সাহিত্য মজলিসের উদ্যোগে: কবি আলিফ উদ্দিন ও কবি মুকুল চৌধুরীর স্মরণে দোয়া মাহফিল অনুষ্ঠিত
- Al Arafa TV UK, স্পিকার কবি আলিফ উদ্দিন সাহেবের ইন্তেকাল
- টাওয়ার হ্যাটাওয়ারহেমলেটস কাউন্সিলের বার্ষিক সাধারণ সভায় এসপায়ার পার্টির জয় জয়কার
- বার্মিংহামে ‘Fully Functional International Airport’-এর দাবিতে ৩১ সদস্যের ক্যাম্পেইন কমিটি গঠন
- সিলেট ওসমানী ইন্টারন্যাশনাল এয়ারপোর্ট ইসুতে রেমিট্যান্স বন্ধ ও বিমান বয়কটে সিলেটবাসী ঐক্য বদ্ধ